অধিনায়ক মুমিনুল হক নতুন বল তুলে নিয়েছিলেন লাঞ্চে যাওয়ার এক ওভার পূর্বে। লাঞ্চের পর তাইজুলের সাথে একটানা বোলিং করালেন এবাদত হোসেনকে। এবাদত দিয়েছেন আস্থার প্রতিদান, ফিরিয়েছেন মোহাম্মদ রিজওয়ানকে। তার আগে অবশ্য চার উইকেট তুলে নিয়েছেন মেহেদি মিরাজ-তাইজুল মিলে।
তৃতীয় দিনের শুরু থেকেই দ্রুত উইকেট তুলে নেয়া গেলেও গলার কাঁটা হয়ে ছিলেন শতক তুলে নেয়া আবিদ আলী। ১১৩ রানে একবার জীবন পেয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্তর কল্যাণে, আবিদের জীবন পাওয়া কতটা ভোগাবে বাংলাদেশকে সেটা যখন দুশ্চিন্তার কারণ, তখন আবারও ত্রানকর্তা হয়ে সামনে এলেন তাইজুল ইসলাম। ১৩৩ রানেই ফেরালেন আবিদকে, এলবিডব্লিউয়ে। এরপরেই হাসান আলীকেও বানিয়েছেন নিজের শিকার। পূরণ করেছেন পাঁচ উইকেট।
লক্ষ্য তখন দ্রুত বাকি তিন উইকেট তুলে নিয়ে প্রথম ইনিংসে লিড ধরে রাখা। সেই লক্ষ্যেই এগিয়েছে টাইগাররা।মাঝখানে অধিনায়ক মুমিনুল হক একবার আবু জায়েদ রাহিকে বলেছিলেন তিন চারটা ওভার করবে নাকি! রাহি করেননি, হয়ত তিনিও জানতেন এমন সময়ে ভালো করবে এবাদত। সাজিদ খানকে করেছেন বোল্ড, কমিয়ে এনেছেন উইকেটের ব্যবধান। বাকি দুই উইকেটও তুলে নিয়েছেন তাইজুল। প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের লিড ৪৪ রান।