প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ক্যারিয়ার সেরা রান করেই প্রথম দিন শেষ করেছিলেন পিনাক ঘোষ। দ্বিতীয় দিন মাঠে নেমে চট্টগ্রাম বিভাগের হয়ে প্রথমবারের মতো পার করলেন দেড়শ রানের কোটাও, ৩০২ বলে ১৫৯ রানে আউট হয়েছেন পিনাক ঘোষ, তার ব্যাটে ভর করে জাতীয় ক্রিকেট লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডে ঢাকা মেট্রোপলিটনের বিপক্ষে ৮ উইকেটে ৪০২ রানের পাহাড় গড়ে ইনিংস ঘোষণা করে প্রথম আসরের চ্যাম্পিয়নরা।
কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় স্তরের ম্যাচে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতে উইকেট হারালেও ঢাকা মেট্রোর হয়ে প্রতিরোধ গড়েন শামসুর রহমান ও জাবিদ খান। ৬৮ রানে শামসুর আউট হলে ভাঙে ১১৮ রানের জুটি । পরের ওভারে অধিনায়ক মার্শাল আইয়ুবও ২ রান করে বিদায় নেন। ৩ উইকেটে ১৩২ রানে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে ঢাকা মেট্রো। ৪৬ রানে অপরাজিত আছেন জাবিদ খান।
স্কোর: চট্টগ্রাম বিভাগ ৪০২/৮ডি ( পিনাক ঘোষ ১৫৯, শাহদাত হোসেন ৫৩) , ঢাকা মেট্রোপলিটন ৮২/১ (জাবিদ হোসেন ৪৬*)
দ্বিতীয় দিন শেষে ৩২০ রানে পিছিয়ে ঢাকা মেট্রো
বঙ্গবন্ধু জাতীয় ক্রিকেট লিগ শুরুর আগে কথা দিয়েছিলেন নাসির হোসেন, ৬ ম্যাচে অন্তত ৮০০ রান হলেও করতে চেয়েছিলেন সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছেন তিনি । রংপুর বিভাগের হয়ে দ্বিতীয় ম্যাচেও রানের দেখা পেয়েছেন, আগের ম্যাচে নাসির ঢাকা বিভাগের বিপক্ষে ১১৫ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। এবারও দলের বিপদে হাসলো নাসিরের ব্যাট, খুলনা বিভাগের বিপক্ষে দ্বিতীয় দিনে ব্যাটিংয়ে নেমে রবিউল ইসলাম রবির বলে এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে ১১৬ বলে ৯ চারে ৬৬ রানের ইনিংস খেলেছেন।
দ্বিতীয় দিন শেষে ১৩৯ রানে পিছিয়ে খুলনা বিভাগ
বোলিংয়ের পর বল হাতেও জ্বলে উঠেছেন শুভাগত হোম, প্রথম ইনিংসে ঢাকা বিভাগের সেরা বোলার। নিয়েছেন ৪ উইকেট। কক্সবাজার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে জাতীয় লিগের ম্যাচে সিলেট বিভাগের বিপক্ষে সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে চলে এসেছেন তিনি ।
৬ উইকেটে ২৮২ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করা সিলেট প্রথম ইনিংসে থামে ৩৭০ রানে। জবাবে শুভাগত হোমের অপরাজিত ৮৯ রানে ভর করে ৬ উইকেটে ২৩৯ রান নিয়ে দিন শেষ করেছে ঢাকা বিভাগ।
স্কোর: সিলেট বিভাগ ৩৭০ (আসাদুল্লাহ আল গালিব ৬৭) , ঢাকা বিভাগ ২৩৯/৬ (শুভাগত হোম ৮৯, সাইফ হাসান ৪২ , আরাফাত সানি জুনিয়র ৩৪*)
দ্বিতীয় দিন শেষে ১৩১ রানে পিছিয়ে ঢাকা বিভাগ