এবাদত হোসেনের ১৪১ কি.মি গতিতে করা বলটাতে সম্পূর্ণভাবে পরাস্ত মোহাম্মদ রিজওয়ান। বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের এলবিডব্লিউয়ের আবেদন এবং আম্পায়ারের সাড়া। চট্টগ্রামে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের মধ্যকার চলমান টেস্টের তৃতীয় দিনে এসে অবশেষে প্রথম সেশনের পর প্রথম উইকেটের পতন! এর আগের দুইদিন লাঞ্চ বিরতির পর কোনো উইকেট হারায়নি দুই দল।
প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ লাঞ্চ বিরতির আগেই হারায় চার উইকেট। সেখান থেকে ২০৬ রানের জুটি গড়েন লিটন দাস-মুশফিকুর রহিম। দ্বিতীয় দিনের সকালে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ১ রান যোগ করেই প্যাভিলিয়নে ফিরে যান লিটন। তার দেখানো পথ অনুসরন করেন মুশফিক-ইয়াসির রাব্বিরাও। প্রথমদিনে চার উইকেটে শেষ করা বাংলাদেশ দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনেই অলআউট।
জবাবে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে কোনো উইকেট না হারিয়েই দিন শেষ করে সফরকারীরা। তৃতীয় দিনের শুরুতেই হারায় চার উইকেট; নাজমুল হোসেন শান্ত স্লিপে ক্যাচটা নিতে পারলে সংখ্যাটা হতে পারত পাঁচ! প্রথমদিনে চার উইকেট, দ্বিতীয় দিনে ছয় এবং তৃতীয় দিনে চার; ১৪টি উইকেটের পতনই হয়েছে প্রথম সেশনে।