চট্টগ্রামের দ্বিশতকের পর ব্যাট উঁচিয়ে ধরেছিলেন কায়েল মায়ার্স, শুধু দ্বিশতক না বার্বাডোজের এই ক্রিকেটারের ততক্ষণে ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটে অমরত্ব প্রায় নিশ্চিত। হারতে থাকা ম্যাচে দাপট দেখিয়ে জয়, সেটাও ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় সারীর দলের। যে ম্যাচে মায়ার্সের সহযোদ্ধা ছিলেন বনার।
সময় পেরিয়ে আরেকটি টেস্ট, ঘরের মাঠে প্রতিপক্ষ শ্রীলংকা। হাত থেকে ফসকে যাওয়া টেস্টেই জয়ের সুবাস পাচ্ছিল স্বাগতিকরা। ফ্রন্ট লাইনে বনার, সাথে সেই মায়ার্সা। একটা সময় চল্লিশ ওভারে দরকার ছিল দুইশোর খানিক বেশী রান, ম্যাচে পাওয়া যাচ্ছিল দারুণ লড়াইয়ের আভাস।
মায়ার্স ফিরে যাওয়ার পরই ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ে স্বপ্ন ফিঁকে হয়ে যায়, তবে ড্রটাওতো কম না। ম্যাচশেষে প্রাপ্তি ড্র, তবে শ্রীলংকার পাথুম নিসানকার কাছে হয়তো চিরজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবে অ্যান্টিগা টেস্ট, চতুর্থ শ্রীলংকান হিসেবে অভিষেক টেস্টে সেঞ্চুরি, বিদেশের মাটিতে অভিষেকে লংকানদের মধ্যে নিসানকাই প্রথম।
নিসানকার স্মরণীয় টেস্ট, ডিকওয়েলার শতক মিসে নতুন খুলেছে রেকর্ড বইয়ের নতুন চ্যাপ্টার, ক্যারিয়ারে সেঞ্চুরি নেই তবে ফিফটি ১৭টা। আক্ষেপ না অর্জন সেটা ডিকওয়েলাই ভালো জানে।