১৮৯ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দলীয় পঞ্চাশের আগেই নেই ৩ উইকেট। ক্রমেই কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। আগের ৩ ম্যাচের সেরা পারফর্মার আশিকুর রহমান শিবলি ফেরেন রান আউট হয়ে। তারপর ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। আরিফুল ইসলাম এবং আহরার আমিনের ১৩৮ রানের পার্টনারশিপ। ৯০ বলে ৯৪ করে ফেরেন আরিফুল। তবে ততক্ষণে ম্যাচ বাংলাদেশের হাতে। ১০১ বলে ৪৪ রান করে আউট হয়েছে আহরার। বাংলাদেশ জিতেছে ৪ উইকেট আর ৪৩ বল হাতে রেখে।
প্রথম সেমিফাইনালে পাকিস্তানকে ১১ রানে হারিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। রবিবারের ফাইনালের স্বাগতিকদের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ।
দিনের শুরুতে টসে জিতে প্রথম বলা করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। দলীয় পঞ্চাশের আগেই ভারত হারিয়ে বসে তাদের ৪ ব্যাটারকে। দলটা যখন তাদের ৬ নম্বর উইকেট তখন তাদের রান ৬১। তবে সপ্তম উইকেটে অভিষেক এবং মুশেরের ৮৪ রানের পার্টনারশিপে ঘুরে দাঁড়ায় ভারতীয়রা। শেষমেশ ৪২.৪ ওভারে ১৮৮ রানে থামে ভারত।
বাংলাদেশের হয়ে মারুফ মৃধা ৪১ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। বর্ষণ এবং জীবন নিয়েছেন দুটি করে উইকেট। ৪২.৪ ওভারে অল আউট হওয়ার ভারতের পক্ষে ফিফটি করেছেন মুরুগান অভিষেক এবং মুশের খান।
গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচ জিতেই সেমিতে উঠেছিল বাংলাদেশ। সেমিতেও দারুণ দাপট দেখালেন এই বাংলার ঊনিশ না পেরুনো ক্রিকেটাররা।