হারারে টেস্ট, মাঠের খেলা আর পারফর্ম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন যতটা তারচেয়েও বেশী সেরা একাদশ নিয়ে। সেখানে কে থাকবেন, আর কে থাকবেন না; চলছে জল্পনা। গুঞ্জন আর সম্ভাবনা সব মিলিয়ে হারারে টেস্টর সম্ভব্য একাদশে চোখ রেখেছে অলরাউন্ডার।
শুরুটা হোক ওপেনিং পজিশন নিয়ে; ইনজুরি কাটিয়ে তামিম মাঠে ফিরলে ডানহাতি-বাঁহাতি কম্বিনেশন বিবেচনায় কপাল পুড়বে সাদমান ইসলামের। সেক্ষেত্রে আবারও সুযোগ পাচ্ছেন সাইফ হাসান। তবে প্রশ্ন, তামিম ইকবালের ইনজুরি কতোটা গুরতর? অলরাউন্ডারে সাথে একান্ত আলাপচারিতায় অবশ্য বিসিবি নির্বাচক হাবিবুল বাশার জানিয়েছে্ন, তামিম মাঠে নামার ব্যাপারে তিনি বেশ আশাবাদী।
‘আমি আশাবাদী টেস্টের জন্য ও নিজেকে প্রস্তুত রাখবে। তামিম খেললে সেটা আমাদের এগিয়ে রাখবে’
তিন নম্বরে শান্তর থাকা নিয়ে আপাতত কোনো চিন্তা নেই। চারে খেলবেন অধিনায়ক মুমিনুল হক। পাঁচ এবং ছয় নম্বর পজিশনটা বরাদ্দ যথাক্রমে মুশফিকুর রহিম এবং সাকিব আল হাসানের জন্য। টিম কম্বিনেশন বিবেচনাতেই হয়তো সাকিববে খেলতে হবে ছয় নম্বর।
সাদা পোশাকের ক্রিকেটের বরাবরের মতোই উইকেটের পেছনে বাংলাদেশ দলের দায়িত্ব থাকবে লিটন দাসের কাঁধে, ব্যাট করবেন সাত নম্বরে। আসল টুইস্ট আট নম্বর পজিশন নিয়ে। গুঞ্জন আছে, সাত নম্বর পজিশনের জন্য বিবেচিত হতে পারেন হঠাত টেস্ট দলে ডাক পাওয়া মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অলরাউন্ডারের মারা ইয়র্কার বেশ সাবলিলভাবেই সামলেছেন হাবিবুল বাশার।
‘দল গঠন করা হয় কম্বিনেশনের উপর বিবেচনা করে। আমাদের কাছে অপশন আছে, যেভাবেই হোক দলটা তারা সাজাতে পারবে’
নয়, দশ, এগারো; কন্ডিশন বিবেচনায় তিন পেসার নিয়েই মাঠে নামবে বাংলাদেশ দল; এমনটাই খবর। তাসকিন আহমেদ; আবু জায়েদ রাহীর সাথে টেস্ট ক্রিকেটে শ্রীলংকা সিরিজে অভিষিক্ত শরিফুল ইসলাম। দলে সাকিব আল হাসানের উপস্থিতি যোগাচ্ছে, তাই বাড়তি কোনো স্পিনারের দিক হয়তো হাঁটবে না টিম ম্যানেজম্যান্ট।