‘চেয়ে চেয়ে দেখলাম গোল হয়ে গেলো…’
প্রথমার্ধের ৩২ মিনিটে ও দ্বিতীয়ার্ধের অতিরিক্ত সময়ের ৯৪ মিনিটে রিয়াল মাদ্রিদের দুটি কাউন্টার অ্যাটাকে এমন দুটি অভিজ্ঞতার সম্মুখীনই হলো বার্সেলোনা।
প্রথমার্ধে রদ্রিগোর পাসটি মার্কই করতে পারেননি বার্সেলোনার সেন্টারব্যাক জুটির জেরার্ড পিকে বা এরিক গার্সিয়া কেউই। পাসটি যখন বাঁ প্রান্তে ডেভিড আলাবার পায়ে চলে গেছে তখন যেন হুশ হলো তাঁদের। ততক্ষণে আলাবা নিয়ে নিয়েছেন এক আগুন শট; বল জড়িয়ে গেছে জালে। গোল দিয়েই বাধভাঙ্গা উল্লাসে মাতোয়ারা হলেন আলাবা। অস্ট্রিয়ান এই রক্ষণসেনানীর যে রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে এটিই প্রথম গোল, সেটিও এলো ‘এল ক্লাসিকোর মতো ম্যাচে।
পরেরটিতে আবারো বাঁ প্রান্ত দিয়ে আসেনসিওর আরেকটি দৌড় মার্ক করতে ব্যর্থ হল বার্সা ডিফেন্স। এবার অবশ্য শট ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন টের স্টেগান। কিন্তু লুকাস ভাসকুয়েজ ফিরতি বলে টোকা দিয়ে পাঠিয়ে দিলেন জালে। ম্যাচের ঐ সময়ে ২-০ তে এগিয়ে যাওয়ায় রিয়াল মাদ্রিদের জয় তখন সীলগালাই হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর সার্জিও আগুয়েরোর বার্সেলোনার জার্সিতে প্রথম গোলটি কেবল সান্ত্বনাই দিলো ন্যু ক্যাম্পকে, জয়ের আনন্দ নয় বা ড্র করার হাঁফ ছেড়ে বাঁচা নয়।
এই হারে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে টানা পাঁচ ম্যাচে জয়হীন থাকলো বার্সেলোনা।
(বিস্তারিত আসছে…)