আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শোয়েব মালিকের অভিষেক ১৯৯৯ সালে, মেন ইন গ্রিনদের হয়ে খেলে যাচ্ছেন ২২ বছর ধরেই। সমসাময়িক অনেকেই বিভিন্ন দলের কোচিংয়ের ভূমিকায়, কেউ কেউ যোগ দিয়েছেন ধারাভাষ্যতেও। বিশ্বকাপে পাকিস্তান দলের কোচিংয়ের দায়িত্বে থাকা সাকলাইন মুশতাক, ম্যাথু হেইডেন, ভারনন ফিল্যান্ডাররাও ছিলেন ৪০ বছর বয়সী মালিকের সতীর্থ, প্রতিপক্ষ।
সমসাময়িকরা যখন খেলাটা ছেড়ে অন্য কিছুতে মন দিতে ব্যস্ত, মালিক তখনো খেলে যাচ্ছেন দাপটের সাথেই। এমনকি, অবসর নিয়েও ভাবছেন না পাকিস্তান তারকা।
“আমার সম্পূর্ণ মনোযোগ এইমুহুর্তে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে ঘিরেই। অবসরের ব্যাপারে এখনই ভাবতে চাই না”- বলছিলেন শোয়েব মালিক
বাবর আজমের দল বিশ্বকাপে আছে দুর্দান্ত ফর্মে। টানা তিন ম্যাচ জিতে অবস্থান করছে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। মালিক কৃতিত্ব দিতে চান অধিনায়ককেই, “দলের এই উন্নতির পেছনে বাবর আজম অন্যতম ভূমিকা পালন করছে। তার সবচেয়ে সেরা দিক হলো, যখন সে পিচে থাকে তখন কোনোরকমের চাপ নেয় না। মানুষ সময়ের সাথে সাথে পরিণত হয়। আমার ধারণা, বাবর এখন অনেক দারুণ কিছু সিদ্ধান্ত নিতে পারে।”
সময়টা ভালো যাচ্ছে না পেসার হাসান আলীর। কিন্তু, তা নিয়ে কোনো দুশ্চিন্তা কাজ করছে না পাকিস্তান শিবিরে, “যদি বিশ্বকাপে কয়েকটা ম্যাচে একজন খেলোয়াড় পারফর্ম করতে না পারে, তাতে কোনো সমস্যা নেই। একজন খেলোয়াড়কে কয়েকটা ম্যাচের পারফরম্যান্সেই বিচার করা উচিত না। হাসান একজন যোদ্ধা এবং সে এই বিশ্বকাপেই নিজের সেরা পারফরম্যান্স নিয়ে ফিরবে।”