২৫৩ রানে প্রথম দিন শেষ করা বাংলাদেশের ইনিংস ৩০০ ও না পেরোনোর শঙ্কায় ছিলো দ্বিতীয় দিন লাঞ্চের অনেক আগেই। লাঞ্চের আগেই অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। তবে মেহেদী মিরাজের ৩৮* রানের ইনিংসে ভর করে গড়েছে ৩৩০ রানের মোটামুটি সম্মানজনক স্কোর।
মুশফিকের আউটের পর টেলএন্ডারদের নিয়ে দারুণ প্রতিরোধ গড়েছিলেন মিরাজ। বেশিররভাগ সময় স্ট্রাইক নিজের কাছে রাখা, এক রানকে দুই রান বানানো, প্রয়োজনমতো আক্রমণাত্মক ও রক্ষণাত্মক হওয়া… দায়িত্ববোধের অনন্য নিদর্শন দেখিয়েছেন মিরাজ। যে হাসান আলী, শাহীন আফ্রিদিদের খেলতেই পারছিলেন না মূল ব্যাটসম্যানরা, মিরাজ অসাধারণ টেকনিকে তাদের সামলেছেন, দর্শনীয় সব শট খেলেছেন। হয়তো হাসান আলীর জোড়া আঘাতে রাহী-ইবাদাত ফিরে না গেলে অর্ধশতক পেতেই পারতেন।
৫১ রানে ৫ উইকেট নিয়ে পাকিস্তানের সেরা বোলার হাসান আলী।