বোলিং-ফিল্ডিং ভালোই হচ্ছিল। লড়াই করার পুঁজি দিয়েছে ব্যাটসম্যানরা। সেই পুঁজিতে সাহস দেখিয়ে বোলাররাও। ৫৩ রানে তিন উইকেট বেশ চাপেই ছিল নিউজিল্যান্ড। সেখান থেকে কনওয়ে-ল্যাথাম শতরানের পার্টনারশিপ গড়েন। সেই পার্টনারশিপ ভাঙ্গেন দারুণ থ্রুতে, ৭২ করে রান আউট হন কনওয়ে। এই উইকেটের পর আবারও চাঙ্গা হয় টাইগাররা। নিউজিল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে কিছুটা ভয় কাজ করছিল কনওয়ের বিদায়ের পর। পরপর তিনটা ক্যাচও দিয়েছিলেন জিমি নিশাম এবং ল্যাথাম। কিন্তু হঠাৎ যেন মাঠে মনোসংযোগ হারিয়েছেন মুশফিক-মিঠুনরা।
৩৬তম ওভারের প্রথম বলেই উইকেটরক্ষক মুশফিকের হাতে ক্যাচ দেন জিমি নিশাম। বলটা গ্লাভসবন্দীও করেছিলেন কিন্তু রাখতে পারেননি মুশফিক। পাশে দাড়িয়ে মিঠুনও চেষ্টা করেছিলেন ক্যাচ ধরার। দুই বলের ব্যবধানে অধিনায়ক ল্যাথামের ক্যাচ। এবার ধরতে পারলেন না মিঠুন। ডাইভ দিয়েছিলন কিন্তু টাইমিংহয়নি।
তারপরের ওভারে মাহেদী সহজ ক্যাচ ধরতে ব্যর্থ হন। এবারও ল্যাথামের ক্যাচ। নিজের করা বলে ফিরতে ক্যাচ ধরতে ব্যর্থ হন মাহেদী। পরপর তিনটা ক্যাচ ফেলে যেন ম্যাচটাই ফেলে দিলো বাংলাদেশের ফিল্ডাররা।