ওয়ানডে স্কোয়াডে একাধিক সিনিয়রের মেলেনি জায়গা। কেন্দ্রীয় চুক্তি নিয়ে লঙ্কান ক্রিকেটে চলছে নানামুখি কথা। তারুণ্যেই ভরসা শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের। কুশল পেরেরার অধিনায়ক হিসেবে প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলতে রোববার সকালে ঢাকায় এসেছে দ্বীপদেশের ক্রিকেটাররা।
৩১ জনের বহর। ১৮ জন ক্রিকেটার। দুই কুশল (পেরেরা আর মেন্ডিস, অধিনায়ক আর সহ-অধিনায়ক) ওরাই দলের ব্যাটিং লাইনআপের বড় আস্থা। বাহাতি পেসার উসুরু উদানার ভ্যারিয়েশনে চমকে যেতে পারে টাইগাররা। স্পিন ইউনিটে বৈচিত্র্য লঙ্কানদের বড় শক্তি। লেগস্পিনার,অফস্পিনার,চায়নাম্যান সবই আছে স্কোয়াডে।
মাঠে নেমে অস্ত্র আরো ধারালো করার সুযোগ সহজেই মিলছেনা। রোববার থেকে রাজধানীর এক পাঁচ তারকা হোটেলে কাটাতে হবে ৩ দিনের কোয়ারেন্টিন। একাধিক টেস্টে নেগেটিভ হলেই, ১৯ মে থেকে অনুশীলন করতে পারবে মিকি আর্থারের দল। কোভিড প্রটোকল নিয়ে বিমানবন্দরে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান চিকিৎসক দেবাশিষ চৌধুরী। “গেলো মাসে বাংলাদেশ দল শ্রীলঙ্কা গিয়ে ঠিক যেরকম কোভিড প্রটোকলের মধ্যে ছিলো, আমরাও ওদের জন্য এখানে একই রকম ব্যবস্থা করেছি। “
২১ তারিখ বিকেএসপি’তে নিজেদের মধ্যে প্র্যাকটিস ম্যাচও খেলবে লঙ্কানরা। মিরপুর শের ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ২৩ মে থেকে শুরু তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ।
ইদের ছুটি কাটিয়ে ১৮ মে থেকে অনুশীলনে নামবে বাংলাদেশের প্রাথমিক দলের ক্রিকেটাররা। ২০ মে বিকেএসপি’তে ইন্ট্রা-স্কোয়াড অনুশীলন ম্যাচ শেষে চূড়ান্ত স্কোয়াড দিতে পারে বিসিবি’র নির্বাচক প্যানেল।